মানিকগঞ্জের কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী ছিলেন শারমিন। একসময় কলেজে যাওয়ার সময় রাস্তার বখাটে ছেলে মনির তাকে জোড় করে চুমু দিয়ে বসেন। এরপর শারমিন এসে বিচার দেন তার বাবার কাছে।
তার বাবার অধীনেই হয় এই বিচার। বিচারক এই মামলার শাস্তি হিসেবে মনিরকে ১০টা জুতার বাড়ি দেওয়ার নির্দেশ করেন। বিচারকের রায় মেনে নেয় বখাটে মনির। কিন্তু বেকেঁ বসে বিচারপ্রার্থী শারমিন।
সে জানায়, মনির যেহেতু তার সঙ্গে এই কাজটি করেছে, সেও মনিরের সঙ্গে একই কাজ করে প্রতিশোধ নিতে চায়! বিচাররকসহ সবাই হতবাক। অবশেষে শারমিনের ইচ্ছাই পূরণ হয়। আর তার এমন উদ্যেগে হতবাক হয়ে যান তার বাবা এবং বিচারক। এই নিয়ে গ্রাম জুড়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা এবং তীব্র নিন্দার। তবে এই ব্যাপারে মুখ খুলতে রাজী হোননি শারমীনের বাবা।